Type Here to Get Search Results !

Ancient Indian History in Bengali | প্রাচীন ভারতের ইতিহাসে History short question pdf in bengali


Ancient Indian History in Bengali | প্রাচীন ভারতের ইতিহাসে এর কিছু গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন ও উত্তর দিলাম যেগুলো বিভিন্ন রকম এক্সামে সাহায্য করবে ,ভালো লাগল নিচে কমেন্ট করে জানাবেন ,



আর আমাদের গ্রুপে জয়েন করার জন্য ক্লিক করুন 



Free Subscribe Our YouTube Channel  






  প্রঃ কোন বৈদেশিক লেখ থেকে আর্য নামের রাজাদের উল্লেখ পাওয়া যায় ?

উঃ এশিয়া মাইনরের আনাতােলিয়ায় প্রাপ্ত বােঘাজকোয় লেখ থেকে (আনুমানিক

১৪০০ খ্রিস্টপূর্বে উৎকীর্ণ) ইন্দ্র, বরুণ, মিত্র প্রমুখ আর্য নামের রাজাদের উল্লেখ

পাওয়া যায়।

প্রঃ কোন দুই পারসিক লেখ ভারত ইতিহাসের পক্ষে গুরুত্বপূর্ণ?

উঃ পারসিপলিস ও নকস-ই-রুস্তম নামক পারসিক লেখ দুইটি ভারতের ইতিহাসের

পক্ষে উল্লেখযােগ্য উপাদান। এই দুই লেখ থেকে জানা যায় হিন্দু অঞ্চল অর্থাৎ

সিন্ধু উপত্যকা (বর্তমান পশ্চিম পাঞ্জাব) অঞ্চল পারসিক সম্রাট ডারায়াসের বা

দায়ুসের সাম্রাজ্যভুক্ত ছিল।

প্রঃ প্রথম কোন লেখতে ‘হিন্দু শব্দের ব্যবহার হয়েছিল?

উঃ প্রথম দরায়ুসের পারসিপলিস লেখতে ‘হিন্দু’ শব্দের প্রাচীন রূপ ‘হিদু’ শব্দ

ব্যবহৃত হয়েছিল।

প্রঃ পাঠোদ্ধার করা ভারতের প্রাচীনতম লিপি কী ?

উঃ পাঠোদ্বারা করা ভারতের প্রাচীনতম লিপি ব্রাহ্মী, যা অশােকের লেখগুলিতে

ব্যবহৃত হয়েছিল।

প্রঃ অশােকের লেখ প্রথম কে এবং কত খ্রিস্টাব্দে পাঠোদ্ধার করেন?

উঃ ভারততত্ত্ববিদ জেমস প্রিনসেপ ১৮৩৭ খ্রিস্টাব্দে প্রথম ব্রাহ্মী লিপিতে রচিত

একটি অশােকের লেখ পাঠোদ্ধার করেন।

প্রঃ অশােকের লেখতে কোন কোন ভাষা ও লিপি ব্যবহৃত হয়েছে?

উঃ বেশিরভাগ অশােকের লেখতে ব্রাহ্মী লিপি ও প্রাকৃত ভাষা ব্যবহৃত হয়েছে।

প্রাকৃত ভাষার মধ্যে ছিল মাগধী-প্রাকৃত ও সংস্কৃত ও ইরানীয় ভাষা প্রভাবিত

প্রাকৃত। আর উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলের পেশােয়ার অঞ্চলে খরােষ্টী লিপি এবং

কান্দাহার অঞ্চলে গ্রিক ও অ্যারামাইক ভাষা ও লিপি ব্যবহৃত হয়েছিল।

প্রঃ অশােক তার লেখতে নিজেকে কীভাবে উল্লেখ করেছেন?

উঃ অশােক তার লেখতে নিজেকে দেবনামপিয় পিয়দসি’ বা ‘দেবতার প্রিয় প্রিয়দশী’

হিসাবে উল্লেখ করেছেন।

প্রঃ অশােকের গুহালেখ কোথায় উত্তীর্ণ আছে?

উঃ অশােকের গুহালেখ উৎকীর্ণ আছে বর্তমান বিহারের গয়া জেলার বারাবার

পাহাড়ের তিনটি গুহাতে।

প্রঃ মাসকির ক্ষুদ্র গিরিশাসন কেন গুরুত্বপূর্ণ?

উঃ মাকির ক্ষুদ্র গিরিশাসন থেকেই প্রথম জানা যায় যে (১৯৫৫ খ্রিস্টাব্দে পঠিত)।

দেবপ্রিয় প্রিয়দর্শী ও অশােক একই ব্যক্তি।

প্রঃ অশােকের কোন কোন লেখতে গ্রিক রাজাদের নামের উল্লেখ আছে?

উঃ গিরনারে প্রাপ্ত দ্বিতীয় মুখ্য গিরিশাসনে যবনরাজ আন্তিয়ােক বা এ্যান্টিওকাসের।

উল্লেখ আছে। অন্যদিকে শাহবাজগঢ়ীতে প্রাপ্ত ত্রয়ােদশ মুখ্য গিরিশাসনে

আন্তিয়ােক ছাড়া আরাে চারজন গ্রিক রাজার নামের উল্লেখ আছে— অন্তকিনি

(অ্যান্টিগােনাস গােনাটাস), মকা (মগা), তুরমায় (টলেমি দ্বিতীয় ফিলাডেলকাস)

ও অলিকসুন্দর (আলেকজান্ডার)।

প্রঃ তখত-ই-বাহি লেখতে কার বিজয় কাহিনি লিপিবদ্ধ আছে?

উঃ তখত-ই-বাহি লেখতে পহুব রাজা গন্ডােফার্নিসের বিজয় কাহিনি লিপিবদ্ধ

আছে।

প্রঃ জুনাগড় লেখ কোন শাসকের প্রশস্তি লেখ ? এই লেখ কখন ও কোন ভাষায়

উৎকীর্ণ হয় ?

উঃ জুনাগড় বা গিরনার লেখ কার্মক মহাক্ষত্ৰপ রুদ্রদামা বা রুদ্রদামনের প্রশস্তি

লেখ।

জুনাগড় লেখ ১৫০ খ্রিস্টাব্দে সংস্কৃত গদ্যে উৎকীর্ণ হয়।

প্রঃ ভারতের প্রথম সংস্কৃত ভাষায় লেখা শিলালেখ কোনটি ?

উঃ ভারতের প্রথম সংস্কৃত ভাষায় লেখা শিলালেখ জুনাগড় শিলালেখ।

প্রঃ হাতিগুম্ফা লেখতে কোন রাজার কৃতিত্ব বর্ণিত হয়েছে?

উঃ হাতিগুম্ফা লেখতে কলিঙ্গরাজ খারবেলের কৃতিত্ব বর্ণিত হয়েছে।

প্রঃ আন্ধাউ লেখ থেকে কোন রাজা সম্পর্কে জানা যায় ?

উঃ আনুমানিক ১৩০ খ্রিস্টাব্দে খােদিত আন্ধাউ লেখ থেকে কাদমক শাখার

শকক্ষত্ৰপ চষ্টন সম্পর্কে জানা যায়।

প্রঃ নানাঘাট লেখ থেকে কোন রাজার রাজত্বকাল সম্পর্কে জানা যায় ? এই

শিলালেখ কে উল্কীর্ণ করান?

উঃ নানাঘাট লেখ থেকে সাতবাহনরাজ প্রথম সাতকরি রাজত্বকাল সম্পর্কে জানা

যায়।

এই শিলালেখ উৎকীর্ণ করান প্রথম সাতকণির বিধবা স্ত্রী নয়নিকা বা নাগনিকা।

প্রঃ নাসিক প্রশস্তিতে কোন রাজার কৃতিত্ব বর্ণিত হয়েছে? এই প্রশস্তি কার দ্বারা

উক্তীর্ণ হয়েছিল?

উঃ নাসিক প্রশস্তিতে বর্ণিত হয়েছে সাতবাহন বংশের শ্রেষ্ঠ নৃপতি গৌতমীপুত্র

শ্ৰীসাতকর্ণির কৃতিত্ব।

গৌতমীপুত্র সাতকণির মৃত্যুর প্রায় উনিশ বছর পর বাশিষ্ঠীপুত্র পুলুমায়ির

রাজত্বকালে তার মা গৌতমী বলশ্রী কর্তৃক নাসিক প্রশস্তি উৎকীর্ণ হয়েছিল?

প্রঃ এলাহাবাদ প্রশস্তিতে কোন রাজার কীর্তি বর্ণিত আছে? এই প্রশস্তির লেখক

কে?

উঃ এলাহাবাদ প্রশস্তিতে সমুদ্রগুপ্তের কীর্তি বর্ণিত আছে।

চল্ কাব্যের আদর্শে গদ্য ও পদ্যে সংস্কৃত ভাষায় রচিত এলাহাবাদ প্রশস্তির

লেখক সমুদ্রগুপ্তের সভাকবি হিসাবে খ্যাত হরিষেণ।

প্রঃ কোন লেখ থেকে প্রথম বুধগুপ্ত রাজার নাম জানা যায়?

উঃ এরাণে প্রাপ্ত শিলালেখ থেকে প্রথম বুধগুপ্ত রাজার নাম জানা যায়।

প্রঃ মেহরৌলী লেখতে কোন রাজার কথা উল্লেখ করা হয়েছে?

উঃ দিল্লির নিকটবর্তী মেহরৌলী নামক স্থানে প্রাপ্ত স্তম্ভলেখতে জনৈক চন্দ্র রাজার

উল্লেখ করা হয়েছে। ঐতিহাসিকদের ধারণা এই চন্দ্ররাজা গুপ্ত সম্রাট দ্বিতীয়

চন্দ্রগুপ্ত।

প্রঃ দ্বিতীয় চন্দ্রগুপ্তের সন্ধিবিগ্রহিক ও সেনাপতি কোন কোন লেখ উৎকীর্ণ

করিয়েছিলেন?

উঃ দ্বিতীয় চন্দ্রগুপ্তের সন্ধিবিগ্রহিক বীরসেন উৎকীর্ণ করিয়েছিলেন উদয়গিরি

গুহালেখ।

দ্বিতীয় চন্দ্রগুপ্তের সেনাপতি আম্রকাদব ৪১২-১৩ খ্রিস্টাব্দে সাঁচী লেখ উৎকীর্ণ।

করিয়েছিলেন।

প্রঃ দামােদরপুর লেখ কোন গুপ্ত সম্রাট সম্পর্কে তথ্য সরবরাহ করে ?

উঃ দামােদরপুর লেখ গুপ্ত সম্রাট প্রথম কুমারগুপ্ত সম্পর্কে তথ্য সরবরাহ করে।

প্রঃ ভিটারী লেখ কে উৎকীর্ণ করিয়েছিলেন?

উঃ ভিটারী লেখ উৎকীর্ণ করিয়েছিলেন স্কন্দগুপ্ত।

প্রঃ গুনাইঘর তাম্ৰলেখ কোন শাসকের সময়ে উৎকীর্ণ হয়েছিল?

উঃ গুনাইঘর তাম্রলেখ উত্তীর্ণ হয়েছিল ৫০৮ খ্রিস্টাব্দে। সম্ভবত তখন এই

অঞ্চলের শাসক ছিলেন বৈন্যগুপ্ত।

প্রঃ কোন লেখ থেকে হুণ শাসক তােরমান সম্পর্কে জানা যায় ? এই লেখ কে

উৎকীর্ণ করিয়েছিলেন?

উঃ হুণ শাসক তােরমান সম্পর্কে জানা যায় এরান লেখ থেকে।

এই লেখটি উৎকীর্ণ করিয়েছিলেন তার স্থানীয় প্রশাসক ধন্যবিষ্ণু (৫১১

খ্রিস্টাব্দ)।

প্রঃ কোন দুই লেখ থেকে পরবর্তী গুপ্তদের সম্পর্কে তথ্য পাওয়া যায় ?

উঃ আফসাদ শিলালেখ ও দেও-বারণার্ক শিলালেখ থেকে পরবর্তী গুপ্তরাজাদের

সম্পর্কে তথ্য পাওয়া যায়।

প্রঃ মান্দামাের লেখ (প্রশস্তি) কোন শাসক উৎকীর্ণ করিয়েছিলেন? এই লেখ কে

রচনা করেন?

উঃ মান্দাসাের লেখ উৎকীর্ণ (৫৩৩ খ্রিস্টাব্দ) করিয়েছিলেন মালবরাজ যশােধর্মন।

সংস্কৃত ভাষায় এই লেখ রচনা করেন কবি বৎসভটি।

প্রঃ আইহােল প্রশস্তি কে রচনা করেন? এই প্রশস্তিতে কোন রাজার কৃতিত্ব বর্ণিত

হয়েছে? এই প্রশস্তি কোন ভাষায় রচিত?

উঃ জৈন কবি রবিকীর্তি আনুমানিক ৬৩৪ খ্রিস্টাব্দে আইহােল প্রশস্তি রচনা করেন।

এই প্রশস্তিতে বাতাপির চালুক্যরাজ দ্বিতীয় পুলকেশীর কৃতিত্ব বর্ণিত হয়েছে।

এই প্রশস্তি সংস্কৃত ভাষায় রচিত।

প্রঃ গােয়ালিয়র প্রশস্তিতে কোন রাজার কৃতিত্ব বর্ণিত হয়েছে?

উঃ গােয়ালিয়র প্রশস্তিতে প্রতিহার বংশীয় রাজা ভােজ-এর কৃতিত্ব বর্ণিত হয়েছে।

প্রঃ মেদিনীপুর লেখ থেকে বাংলার কোন শাসক সম্পর্কে তথ্য পাওয়া যায়?

উঃ মেদিনীপুর লেখ থেকে বাংলার শাসক শশাঙ্ক সম্পর্কে তথ্য পাওয়া যায়।

প্রঃ খালিমপুর তাম্রশাসন কোন শাসকের রাজত্বকালে উৎকীর্ণ হয়েছিল?

উঃ খালিমপুর তাম্রশাসন উৎকীর্ণ হয়েছিল ধর্মপালের রাজত্বকালে।

প্রঃ বাদল প্রশস্তিতে কোন রাজার কৃতিত্ব বর্ণিত হয়েছে?

উঃ বাদল প্রশস্তিতে দেবপালের কৃতিত্ব বর্ণিত হয়েছে।

প্রঃ বানগড় তাম্রশাসন ও ইমাদপুর লেখ থেকে কোন রাজা সম্পর্কে জানা যায় ?

উঃ এই দুই লেখ থেকে প্রথম মহীপাল সম্পর্কে জানা যায়।

প্রঃ দেওপাড়া প্রশস্তিতে কোন রাজার কৃতিত্ব বর্ণিত হয়েছে?

উঃ উমাপতি ধর রচিত দেওপাড়া প্রশস্তিতে বাংলার রাজা বিজয়সেনের কৃতিত্ব

বর্ণিত হয়েছে।

প্রঃ তাঞ্জোর লিপি থেকে কোন রাজার সম্পর্কে জানা যায়?

উঃ তাঞ্জোর লিপি থেকে চোল রাজা প্রথম রাজরাজ সম্পর্কে জানা যায়।


প্রঃ কোন দুই লেখ থেকে রাজেন্দ্র চোলের সামরিক কৃতিত্ব সম্পর্কে জানা যায়?

উঃ তিরুবালাঙ্গারু পট্ট ও তিরুমলয় লেখ থেকে রাজেন্দ্র চোলের সামরিক কৃতিত্ব

সম্পর্কে জানা যায়। প্রথম লেখ থেকে দক্ষিণ ভারতের এবং দ্বিতীয় লেখ থেকে

উত্তর ভারত ও বাংলাদেশে রাজেন্দ্র চোলের সামরিক কৃতিত্ব সম্পর্কে তথ্য

পাওয়া যায়।

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

0 মন্তব্যসমূহ
* Please Don't Spam Here. All the Comments are Reviewed by Admin.

Top Post Ad

Below Post Ad

Ads Area